সঠিক সময়ে সঠিক স্থানে সঠিক পদ্ধতিতে বেড়িবাঁধ স্থাপন করা।
বৃক্ষ রোপণ করতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে।
কৃষকদেরকে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে।
সুষম সারের ব্যবাহারে সকল কৃষককে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
নতুন নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের সাথে সময়োপযোগী নতুন বৈশিষ্ট সম্পন্ন জাত নির্বাচন করে তা কৃষকদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে।
উপজেলায় প্রচুর পরিমানে পেঁয়াজ, রসুন, সরিষা, ভূট্টা, চিনাবাদাম, পাট সহ অন্যন্য ফসল আবাদ হয়। এগুলোর বিস্তার ঘটাতে হবে।
এখানে ফল এবং সবজির আবাদ বৃদ্ধি করতে হবে ।
বাণিজ্যিকভাবে সম্প্রসারণ করতে হবে দানা পেঁয়াজ, চিনাবাদাম, ভূট্টা ও মসলা জাতীয় ফসলের।
খন্ড-বিখন্ড হওয়া জমিকে সমন্বিত ব্যবস্থায় চাষাবাদের আওতায় আনতে হবে যাতে প্রযুক্তির সম্প্রসারণ ঘটানো সহজ হয়।
মানসম্মত বীজ উৎপাদন, সুষ্ঠু সার ও সেচ ব্যবস্থাপনা, কৃষিতে ভুর্তুকি, বালাই ব্যবস্থাপনা, সমন্বিত ফসল ব্যবস্থাপনা ও সমবায় ভিত্তিক চাষাবাদের উপর জোর দিতে হবে।
এসডিজি ১৭ টি লক্ষমাত্রার মধ্যে ২ নং হল খাদ্য নিরাপত্তা, পুষ্টির উন্নয়ন ও কৃষির টেকসই উন্নয়ন। এটি স্থায়ী করণের জন্য পুষ্টির চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে সবজির আবাদ এবং ফলের আবাদ দ্রুত বৃদ্ধি করতে হবে যাতে সবজীর স্থানীয় চাহিদা পুরণ করা যায়।
পতিত জমির সর্বোচ্চ ব্যবহারের পাশাপাশি পদ্মার মাঝে জেগে ওঠা চর গুলোকে চাষের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।